বিশেষ প্রতিবেদক/ দৈনিক মাগুরা মাগুরা মোহাম্মদপুর উপজেলার আদর্শ টেকিনিক্যাল এন্ড বিজনেস ম্যানেজমেন্ট কলেজের প্রতিষ্ঠাকালীন অধ্যক্ষ ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগ নেতা আবু আব্দুল্লাহেল কাফি। তিনি সরকার পতনের পর থেকে বিনা ছুটিতে আত্বগোপনে রয়েছেন । কিন্তু প্রতি মাসের বেতন ঠিকই
রবিবার ষষ্ঠীপূজার মধ্যে দিয়ে শুরু হয়েছে মাগুরার ঐতিহ্যবাহী কাত্যায়নী পূজার উৎসব । ৩ নভেম্বর বিজয়া দশমীতে শেষ হবে এ বছরের কাত্যায়ানী পূজা। মাগুরা জেলা পূজা উদযাপন পরিষদ সূত্র জানিয়েছে, এ বছর মাগুরা পৌর এলাকায় ১৮টি, সদর উপজেলায় ৩২টি, শ্রীপুরে ১০টি,
মাঠ ফেটে চৌচির ,ক্ষেতে পানি না থাকার কারণে ধানের চারা গাছ শুকিয়ে মরে যাচ্ছে । বেড়েছে সার ও তেলের দাম । ফলে আর্থিক সংকটের কারণে চলতি মৌসুমে অধিকাংশ কৃষক নিয়মিত ভাবে জমিতে সার ও সেচ দিতে পেরে শঙ্কিত হয়ে পড়েছে।
আর কয়েকদিন পরেই স্বরসতী পূজা ।মাগুরা শহরের বাটিকাডাঙ্গা গ্রামে জেলার মধ্য সব থেকে বেশি স্বরসতী পূজার প্রতিমা তৈরি হয় সেখানে । এখান থেকে জেলার বিভিন্ন স্থান থেকে ভক্তরা প্রতিমা কেনার জন্য আসে এবং বায়না করে যায় । কিন্ত এ বছর
চলতি বছরে মাগুরা জেলার পানচাষীদের র্দুদিন চলছে । বানিজ্যিক ভিত্তিতে জেলায় পান চাষ শুরু না হলেও পান চাষে অনেক সাফল্য রয়েছে । এ চাষে গত বছর পানচাষীরা অনেক লাভবান হয়েছিল । কিন্তু চলতি বছর তাদের উৎপাদন খরচই উঠছে না তাদের
মাগুরায় করোনার সংক্রমন ধীরে ধীরে কমে যাওয়ায় জনমনে স্বস্তি ফিরতে শুরু করেছে । বর্তমানে সদর হাসপাতালে শুক্রবার পর্যন্ত করোনা ইউনিটে রোগীর সংখ্যা ছিল মাত্র ১০ জন । এ পর্যন্ত জেলায় মোট করোনা পজেটিভ রোগীর সংখ্যা ৪ হাজার ৫৮ জন,মোট সুস্থ
সিদ্দিকুর রহমান (৫৫)। বাড়ি মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলা সদর ইউনিয়নের চরপাচুড়িয়া গ্রামে। তাঁর গ্রাম থেকে উপজেলা শহরের দূরত্ব চার কিলোমিটার। মধুমতি নদীর পাশ দিয়ে যাওয়া সড়কটির দুইশ’ গজ নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। বাকি দুই কিলোমিটার রাস্তায় একহাটু কাদা। প্রতিদিন নানা কাজে
মাগুরায় পাটের বাজার অবৈধ মজুদদারদের দখলে চলে গেছে । পাটের ভরা মৌসুমে প্রকৃত পাট ব্যবসায়ী পর্যাপ্ত পাট কিনতে পারছেন না । গত বছর এ সময় জেলার পাট বাজারগুলো ছিল জমজমাট । বর্তমানে জেলায় কিছু অবৈধ পাটের মজুদদাররা দালালের মাধ্যমে বিভিন্ন
মাগুরায় অ্যাভোকাডো উৎপাদনে সফলতা পেয়েছে মাগুরা হর্টিকালচার সেন্টার । বিদেশি ফল হিসেবে দিন দিন অ্যাভোকাডো চাষ মাগুরায় জনপ্রিয় হচ্ছে । এটি অনেকটা সৌখিন ফল । তাই অনেকে বাড়ির উঠানে অথবা ছাদে চারাগাছ রোপন করে পেয়েছেন সফলতা । গাঢ় সবুজ বর্ণেও
মাগুরায় টানা লকডাউনে বাঁশ ও বেত শিল্পের সাথে জড়িত জেলার প্রায় ৪ শতাধিক কারিগর বিপাকে পড়েছে । চলমান লকডাউনের কারণে তাদের তৈরি জিনিসগুলো বিক্রি হচ্ছে না । হাতে তৈরি এই জিনিস গুলো কিনতে বাইরের থেকে আসা ব্যাপারিরা না আসায় বাড়ির