মাগুরা চৌরঙ্গী মোড়ে আজ(শনিবার) দুপুরে শ্রীপুর উপজেলার সব্দালপুর ইউনিয়নের বিএনপি ও অঙ্গ সঙগঠনের নেতা কর্মীদের ব্যানারে মানবন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সন্ত্রাসি চাদাবাজ অস্ত্রধারী ভূমিদস্যু ও ছাত্র জনতার আন্দোলনে সরাসরি বাঁধা দানকারী শ্রীপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি রফিক জুলা ও ঢাকা মহানগর
মাগুরা জেলার শ্রীপুরে সম্প্রতি কিছু ফেসবুক পোস্টের মাধ্যমে ডাকাতির আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। রাত ১০টার পর একাধিক ফেসবুক আইডি থেকে প্রচারিত পোস্টে দাবি করা হয় যে, শ্রীপুর অঞ্চলে ডাকাতির সম্ভাবনা আছে। এলাকাবাসীকে সাবধান থাকতে বলা হয় এসব পোষ্টে । এই পোস্টগুলো
মুক্তি পেয়েছেন মাগুরার সেই মোঃ আয়ুব আলী। ২৬ দিন পর গত সোমবার পাবনা জেলা কারাগার থেকে মুক্তি পান তিনি। পাবনা সুজানগর থানার একটি মামলায় একই নামে অন্য আসামীর জায়গায় গত ২৬ ফেব্রুয়ারি তাঁকে গ্রেপ্তার করেছিল র্যাব। আয়ুব আলীর আইনজীবী মোঃ
ক্রিকেটে মাগুরার অবস্থান ৬৪ জেলার মধ্যে কততম? এই মুহূর্তে এ প্রশ্নের উত্তর হচ্ছে সেরা আটের মধ্যে আছে মাগুরা জেলা ক্রিকেট দল। জাতীয় দল কিংবা বিপিএল-ডিপিএল মতো জমকালো আসরের বাইরেও এমন একটি প্রতিযোগিতা রয়েছে, যা দেশের প্রতিটি কোণে ক্রিকেটের শেকড়কে আরও
জাতীয় পরিচয় পত্রে দুজনের নামই মোঃ আয়ুব আলী। বর্তমানে দুজনের বাড়িই মাগুরা পৌরসভার নিজনান্দুয়ালী গ্রামে। তবে বাবা মায়ের নাম ভিন্ন। এ দুজনের মধ্যে এক জনের নামে ২০১৭ সালে পাবনা সুজানগর থানায় শিশু ধর্ষণের একটি মামলা হয়। ওই সময় মামলার বাদি
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র জনতার আন্দোলনের সময় খুব কাছ থেকে গুলি করে রাজু আহমেদ নামে এক যুবককে খুনের ঘটনায় সাবেক আনসার সদস্য ওমর ফারুককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ ২০২৫) ভোরে কক্সবাজার থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের জন্য
মাগুরার সেই শিশুটিকে একাই ধর্ষণ করেছেন তার বোনের শ্বশুর হিটু শেখ। ৬ মার্চ সকালে তাঁর ছোট ছেলের (শিশুটির বোনের স্বামী) কক্ষে শিশুটিকে একা পেয়ে ধর্ষণ ও হত্যাচেষ্টা করেন তিনি। ধর্ষণের মামলায় দোষ স্বীকার করে আদালতে দেওয়া স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে এ কথা
মাগুরায় আলোচিত শিশু ধর্ষণ মামলায় দোষ স্বীকার করেছেন মূল অভিযুক্ত হিটু শেখ। শনিবার বিকেলে মাগুরা সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সব্যসাচী রায় ১৬৪ ধারায় তাঁর জবানবন্দী রেকর্ড করেন। পুলিশ ও আদালত সূত্রে এ তথ্য নিশ্চিত হওয়া গেছে। সূত্রে জানা গেছে, সাত দিনের
মাগুরায় অচেতন অবস্থায় উদ্ধারের পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যাওয়া শিশুটির মরদেহ সেনাবাহিনীর একটি হেলিকপ্টারে মাগুরায় পৌঁছে। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ছয়টার দিকে মরদেহ বহন করা হেলিকপ্টারটি মাগুরা স্টেডিয়ামে অবতরণ করে। শিশুটির মরদেহের সঙ্গে হেলিকপ্টারে শিশুটির মা এবং মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা
মাগুরার সেই শিশুটিকে বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) বেলা একটায় মৃত ঘোষণা করা হয়েছে। আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অত্যন্ত দুঃখভারাক্রান্ত হৃদয়ে জানানো যাচ্ছে, মাগুরায় নির্যাতনের শিকার শিশুটি আজ বৃহস্পতিবার বেলা একটায় ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে শেষনিশ্বাস ত্যাগ