ফেসবুকে একটি বিভ্রান্তিকর পোষ্ট দিয়ে মানুষকে জিম্মি করেই সে নাকি নানা রকম চাহিদা পূরন করে। ভাল কোন মিডিয়ার কাজ করে না। ফেসবুকের উপরে তার যতো কর্মকান্ড। কারো বিরুদ্ধে মনগড়া কথা লিখে তার সাথে যোগাযোগ করে টাকা দাবি করার কথাও শুনেছি। এরপর লেনদেন হয়ে গেলে তিনি ফেসবুক থেকে সেই উদ্ধেশ্য প্রনোদিত পোষ্ট ডিলিট করে দেন।এটা একটা ভুইফোড় সাংবাদিকের কাজ। যার ফলে মুল ধারার সাংবাদিকরা বিতর্কিত হচ্ছেন বলে আমি মনে করি।
ঢাকা দক্ষিন যুবদলের সদস্য সচিব রবিউল ইসলাম নয়ন এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন। বুধবার (২৬ই ফেব্রুয়ারি ২০২৫) মাগুরা মহম্মদপুর উপজেলায় স্থানীয় সাংবাদিকদের সাথে তিনি নিজের পরিবার সম্পের্কে মিথ্যা বানোয়াট তথ্য ফেসবুকে লিখার প্রতিবাদ স্বরুপ এসব কথা জানান।
তিনি বলেন, সেনাবাহিনী আমার বাড়িতে গিয়েছে আমার বাবার কাছে শুনতে সেকালে সেখানে একটি স্থানীয় গন্ডগোলের খবর জানতে।স্থানীয় একটি স্কুলে অনুষ্ঠান নিয়ে পক্ষ বিপক্ষ থাকায় সেখানে গন্ডগোল হয়। আমার বাবা সেখানে উপস্থিত ছিলেন। যে জন্য মঙ্গলবার রাতে সেনবাহিনী,পুলিশের একটি দল সেখানে যায় আমার বাবার কাছে শুনতে ঘটনা বিবরন। কিন্তু আমার বাবা মাগুরা সদরে থাকায় তার সাথে দেখা হয়নি। তবে শুনতে যাওয়া আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সেটি ছিলো রুটিন ওয়ার্ক। তাই তারা বিষয়টি সম্পর্কে শুনতে যেতেই পারে।
এমনকি এই ফেসবুক সাংবাদিক তার ওয়ালে যে ছবিটি শেয়ার করেছেন তা আমার বাড়ির কোন ছবি নয়। একটা ভুয়া জিনিস সে কিভাবে পোষ্ট করলো তা আমার বোধগম্য হয়নি।
ফেসবুকে বিতর্কিত পোষ্টের স্কিনশর্ট
কিন্তু এই ফেসবুক সাংবাদিক নিজের ফেসবুকে শেয়ার করেছেন নানা রকম বানোয়াট তথ্য। আমার রাজনৈতিক ভাবর্মূর্তি নষ্ট করার জন্য তিনি উদ্ধেশ্য প্রনোদিত ভাবে এটা করেছেন বলে আমি মনে করি।
তিনি আরও বলেন, প্রায় ৭-৮ মাস আগে এই রোস্তম মল্লিক আমার নিকট ফোন দিয়ে বলে দেখা করবে। আমি তাকে তখনও ভাল চিনিও না। তাই মহম্মদপুরের এক সাংবাদিকের নিকট ফোন করে জানতে পারি যে তার উদ্দেশ্য কোন কিছু লিখে টাকা দাবি করা। সে নাকি এসব করেই চলে।
ছবি: রুস্তম মল্লিক
আমি মনে করি ভাল সাংবাদিকতার জন্য এসব ভুইফোড় সাংবাদিক সমাজের জন্য ভাল কি নয়!। এদের জন্য মুল ধারার সাংবাদিকরা মানুষের কাছে বিতর্কিত হচ্ছেন।
আমি এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ করছি।